1. admin@dipkanthonews24.com : admin :
ঝালকাঠিতে গুম হওয়ার ৫ বছর পর মাটি খুঁড়ে যুবকের কঙ্কাল উদ্ধার - দ্বীপকন্ঠ নিউজ ২৪
শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কলাপাড়ায় দরিদ্র কৃষকদের লবন সহিষ্ণু ফসলেন বীজ, সার ও কীটনাশক বিতরণ বাউফলে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন অবহিতকরণ সভা পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত তজুমদ্দিনে নৌবাহিনীর দুই ভুয়া সদস্য আটক লালমোহনে মা সমাবেশ অনুষ্ঠিত আলোচিত তারেক বাবু হত্যা । আমরা নির্দোষ, আমাদেরকে ফাঁসানো হয়েছে তজুমদ্দিনে উন্নয়ন সংস্থা কারিতাসের অর্থায়নে জেলেদের মাঝে প্লুট বিতরণ মনপুরায় সামাজিক আচরন পরিবর্তন বিষয়ক দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষন কর্মশালা ভোলা-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী শাওনসহ ৫ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা বাউফলে শিশু শিক্ষার্থীকে হত্যার অভিযোগ । সহপাঠী শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঝালকাঠিতে গুম হওয়ার ৫ বছর পর মাটি খুঁড়ে যুবকের কঙ্কাল উদ্ধার

দ্বীপকন্ঠ নিউজ ডেস্ক:
  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৬ অক্টোবর, ২০২২
  • ১৩৯ বার পঠিত

দ্বীপকন্ঠ নিউজ ডেস্কঃ

ঝালকাঠির রাজাপুরে মো. খায়রুল মীর নামে এক যুবক গুম হওয়ার পাঁচ বছর পর তার কঙ্কাল উদ্ধার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। 

বুধবার বিকালে উপজেলার কানুদাসকাঠি গ্রামের হাওলাদার বাড়িসংলগ্ন একটি মসজিদের পেছনে মাটি খুঁড়ে উদ্ধার করা হয়। মাদক ব্যবসা নিয়ে বিরোধের জেরে তাকে চারজন মিলে হত্যা করে লাশ মাটিচাপা দেওয়া হয়েছিল। 

বুধবার রাতে ঝালকাঠি সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মো. এহসানুল হক তার কার্যালয় সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। গুম হওয়া খায়রুল মীর উপজেলা সদরের বাইপাস মোড় এলাকার মৃত আনসার আলী মীরের ছেলে। 

সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, ২০১৭ সালের ৯ সেপ্টম্বর খায়রুল মীরকে তার বাসা থেকে মোবাইল ফোনে নলবুনিয়া গ্রামে ডেকে নেয় ফোরকান নামের এক মাদক কারবারি। ওই গ্রামের মনির হোসেনের বাড়িতে আটকে খায়রুলকে পিটিয়ে হত্যা করেন মনির, ফোরকান, গিয়াস ও সোহাগ। পরে খায়রুলের লাশ মনিরের পাশের বাড়িতে মাটিচাপা দেয় তারা। ঘটনার এক মাস পর ওই চারজন মিলে খায়রুলের লাশ তুলে পাশের গ্রাম কানুদাশকাঠি গ্রামের হাওলাদার বাড়ির মসজিদের পেছনে বাঁশঝাড়ের নিচে পুনরায় মাটিচাপা দেয়। 

এ ঘটনায় খায়রুলের ছোট ভাই মো. সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে ২০১৭ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর রাজাপুর থানা একটি মামলা করেন। ওই বছরের ২৬ ডিসেম্বর মামলাটি সিআইডির কাছে হস্তান্তর করা হয়। সিআইডির উপপরিচালক মো. বাবুল হোসেন মামলাটি তদন্ত করেন। তদন্তকালে তিনি ঘটনার ক্লু উদঘাটন করতে সক্ষম হয়ে গত ৩ অক্টোবর রাতে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মো. মিরাজুল ইসলাম মিজুকে তার গ্রামের বাড়ি কানুদাশকাঠি থেকে আটক করে সিআইডি। 

মিজুকে জিজ্ঞাসাবাদে খায়রুল হত্যায় হত্যাকারীদের সম্পর্কে সে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়। সে তথ্যমতে ঝালকাঠি সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মো. এহসানুল হকের নেতৃত্বে একটি দল বুধবার বিকালে কানুদাশকাঠির গ্রামের হাওলাদার বাড়ির একটি মসজিদের পেছনে বাঁশঝাড়ের নিচে মাটি খুঁড়ে খায়রুল মীরের কঙ্কাল উদ্ধার করেন। 

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. বাবুল হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার সিআইডির হেফাজতে থাকা মিজানুর রহমান মিজুকে আদালতে পাঠিয়ে তার জবানবন্দি গ্রহণ করা হবে এবং উদ্ধার করা কঙ্কাল ডিএনএ পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

আরো পড়ুন
error: Content is protected !!