1. admin@dipkanthonews24.com : admin :
লালমোহনে মাদ্রাসা ভাঙচুর ও আসবাবপত্র লুটের অভিযোগ - দ্বীপকন্ঠ নিউজ ২৪
বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৪:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
লালমোহনে এক সঙ্গে ‘এক মিনিট ধরে ঘন্টাধ্বনী’ আগামী সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান সৈয়দ নাসির উদ্দিন লালমোহনে ৪ তলা ভিত বিশিষ্ট একতলা একাডেমিক ভবন উদ্বোধন করলেন এমপি শাওন মনপুরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যন্ত্রপাতি ও জনবলের সংকটে স্বাস্থ্যসেবা . ৬৭পদ দীর্ঘদিন শূন্য লালমোহনে পানিতে ডুবে দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু মানুষের বহুমুখী উন্নয়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক গৃহীত ও বাস্তবায়ন হয়েছে-এমপি শাওন পটুয়াখালীতে ৪০০ বোতল ফেনসিডিলসহ ও ৬০ হাজার টাকা উদ্ধার আটক-০২ লালমোহনে বাদী হয়ে অভিযোগ করতে এসে আসামী হয়ে কারাগারে ঠিকাদার শাহাবুদ্দিন বাংলাদেশের যত উন্নয়ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই হয়েছে-এমপি শাওন তরুণ সমাজকে মাদক থেকে রক্ষায় খেলাধুলার বিকল্প নেই – এমপি শাওন

লালমোহনে মাদ্রাসা ভাঙচুর ও আসবাবপত্র লুটের অভিযোগ

জাহিদুল ইসলাম দুলাল, লালমোহন
  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২২
  • ১০০ বার পঠিত

জাহিদ দুলাল, লালমোহন

ভোলার লালমোহনে একটি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার টিনসেট ঘর ভাঙচুর, বেড়ার টিন ও আসবাবপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বুধবার (২৩ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলার রমাগঞ্জ ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডস্থ ‘উত্তর রমাগঞ্জ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসায়’ এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মাদ্রাসার জমিদাতা মোঃ আবদুল মালেককে অভিযুক্ত করে লালমোহন থানায় লিখিত অভিযোগ করেন মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক কাজী মোঃ আহসান শরীফ।
অভিযোগে বলা হয়, ‘উত্তর রমাগঞ্জ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার’ বেড়ার প্রায় পঞ্চাশ হাজার টিন খুলে নিয়ে যায় মোঃ আবদুল মালেক। একইসাথে প্রতিষ্ঠানটির প্রায় সত্তর হাজার টাকার টুল, টেবিলসহ আসবাবপত্র ও নিয়ে গেছে সে।
উত্তর রমাগঞ্জ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষিকা ফিরোজা আক্তার বলেন, এ প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম চলতো। টুল, টেবিল ও বেঞ্চ ছিলো, সেগুলো এখন নেই।
মাদ্রাসার সভাপতি আবদুল খালেক মাস্টার বলেন, মাদ্রাসার ক্ষতি সাধনের উদ্দেশ্যে বেড়ার টিন ও আসবাবপত্র লুট করে নিয়ে যায় আবদুল মালেক। ফলে মাদ্রাসার ঘরটি উপুড় হয়ে মাটিতে পড়ে রয়েছে। এখন মাদ্রাসাটি অন্যত্র সরিয়ে নিতেও বাঁধা দিচ্ছে আবদুল মালেক।
তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে মোঃ আবদুল মালেক বলেন, মাদ্রাসার টিন ও আববাবপত্র নেয়ার অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। আমার ছেলের ক্রয়কৃত জায়গায় অনুমতি সাপেক্ষে একবছরের জন্য অস্থায়ী ভিত্তিতে মাদ্রাসাটি বসানো হয়। এখানে কোনও পাঠদানও চলতো না। তাই এখানের আসবাবপত্র খালেক মাস্টার নিজেই নিয়ে গিয়েছে।
লালমোহন থানার এসআই আল মামুন জানান, লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ওই জমি থেকে মাদ্রাসা অন্যত্র সরিয়ে নেয়া নিয়ে দুপক্ষের মাধ্যে দ্বন্দ্ব বলে জেনেছি, তবে প্রতিষ্ঠানের আসবাবপত্র লুটের কোনও সত্যতা মিলেনি।

Please Share This Post in Your Social Media

আরো পড়ুন
error: Content is protected !!