1. admin@dipkanthonews24.com : admin :
লালমোহনে মাদ্রাসা ভাঙচুর ও আসবাবপত্র লুটের অভিযোগ - দ্বীপকন্ঠ নিউজ ২৪
রবিবার, ২৬ মার্চ ২০২৩, ০৬:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বোরহানউদ্দিনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত অস্বচ্ছল ও তৃণমুল মহিলাদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করলেন এমপি শাওন স্মার্ট বাংলাদেশে সল্প সময়ে অল্প খরচে স্মার্ট সেবা দিবে পায়রা বন্দর- এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল বোরহানউদ্দিনে ইসলামিক ফাউন্ডেশন স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন লালমোহনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত মনপুরায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত বাউফল বখাটের দারালো ছুরিতে এক রিক্সাচালক আহত শেখ হাসিনার দূরদর্শী নের্তৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নে এগিয়ে যাচ্ছে -এমপি জ্যাকব পাথরঘাটায় মুগডালে বিষ প্রয়োগ, কৃষকের স্বপ্ন পুড়েছে ছাই জোট সরকারের সময়ে মেজর হাফিজ অনেক অত্যাচার নির্যাতন করেছে-এমপি শাওন

লালমোহনে মাদ্রাসা ভাঙচুর ও আসবাবপত্র লুটের অভিযোগ

জাহিদুল ইসলাম দুলাল, লালমোহন
  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২২
  • ৭৬ বার পঠিত

জাহিদ দুলাল, লালমোহন

ভোলার লালমোহনে একটি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার টিনসেট ঘর ভাঙচুর, বেড়ার টিন ও আসবাবপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বুধবার (২৩ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলার রমাগঞ্জ ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডস্থ ‘উত্তর রমাগঞ্জ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসায়’ এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মাদ্রাসার জমিদাতা মোঃ আবদুল মালেককে অভিযুক্ত করে লালমোহন থানায় লিখিত অভিযোগ করেন মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক কাজী মোঃ আহসান শরীফ।
অভিযোগে বলা হয়, ‘উত্তর রমাগঞ্জ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার’ বেড়ার প্রায় পঞ্চাশ হাজার টিন খুলে নিয়ে যায় মোঃ আবদুল মালেক। একইসাথে প্রতিষ্ঠানটির প্রায় সত্তর হাজার টাকার টুল, টেবিলসহ আসবাবপত্র ও নিয়ে গেছে সে।
উত্তর রমাগঞ্জ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষিকা ফিরোজা আক্তার বলেন, এ প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম চলতো। টুল, টেবিল ও বেঞ্চ ছিলো, সেগুলো এখন নেই।
মাদ্রাসার সভাপতি আবদুল খালেক মাস্টার বলেন, মাদ্রাসার ক্ষতি সাধনের উদ্দেশ্যে বেড়ার টিন ও আসবাবপত্র লুট করে নিয়ে যায় আবদুল মালেক। ফলে মাদ্রাসার ঘরটি উপুড় হয়ে মাটিতে পড়ে রয়েছে। এখন মাদ্রাসাটি অন্যত্র সরিয়ে নিতেও বাঁধা দিচ্ছে আবদুল মালেক।
তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে মোঃ আবদুল মালেক বলেন, মাদ্রাসার টিন ও আববাবপত্র নেয়ার অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। আমার ছেলের ক্রয়কৃত জায়গায় অনুমতি সাপেক্ষে একবছরের জন্য অস্থায়ী ভিত্তিতে মাদ্রাসাটি বসানো হয়। এখানে কোনও পাঠদানও চলতো না। তাই এখানের আসবাবপত্র খালেক মাস্টার নিজেই নিয়ে গিয়েছে।
লালমোহন থানার এসআই আল মামুন জানান, লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ওই জমি থেকে মাদ্রাসা অন্যত্র সরিয়ে নেয়া নিয়ে দুপক্ষের মাধ্যে দ্বন্দ্ব বলে জেনেছি, তবে প্রতিষ্ঠানের আসবাবপত্র লুটের কোনও সত্যতা মিলেনি।

Please Share This Post in Your Social Media

এ জাতীয় আরও খবর