1. admin@dipkanthonews24.com : admin :
মেঘনায় মৎস্য অফিসের অভিযানে আটককৃত মালামাল বিক্রি করার অভিযোগ - দ্বীপকন্ঠ নিউজ ২৪
শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩, ০৬:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
খুলনায় হত্যা মামলার আসামিকে গুলি করে হত্যা সোনার বাংলা গড়লেই গণহত্যায় শহীদদের প্রতি চিরন্তন শ্রদ্ধা জানানো হবে: রাষ্ট্রপতি চরফ্যাশনে বিদ্যুৎপৃষ্টে মৎস্য ব্যবসায়ীর মৃত্যু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘ডিজিটাল স্মার্ট বাংলাদেশ’ বাস্তবায়নে কাজ করছেন-এমপি শাওন বাউফল ইন্দ্রকুল মাধ্যামিক বিদ্যালয়ে ২ শিক্ষার্থী নিহত মামলায় গ্রপ্তার-২ দক্ষ মানবসম্পদ গড়তে ও নারী উন্নয়নে আওয়ামী লীগ সরকারের বিকল্প নেই – এমপি শাওন শেখ হাসিনার কারণে লালমোহন ও তজুমদ্দিনের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে-এমপি শাওন বোরহানগঞ্জ ব্র্যাক শিশু নিকেতন বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক পুরুস্কার বিতরন লালমোহনে সহকারী শিক্ষকের অবসরজনিত বিদায়ও নতুন প্রধান শিক্ষককে বরন অনুষ্ঠান লালমোহনে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত ৯ আসামীকে গ্রেফতার

মেঘনায় মৎস্য অফিসের অভিযানে আটককৃত মালামাল বিক্রি করার অভিযোগ

দ্বীপকন্ঠ নিউজ ডেস্ক:
  • প্রকাশিত : রবিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৪২ বার পঠিত

দ্বীপকন্ঠ নিউজ ডেস্কঃ

ভোলার লালমোহনের মেঘনায় মৎস্য অফিসের অভিযানে আটককৃত জালের সাথে থাকা বটেরকাছি ও ২৪টি নোঙ্গর নিলাম না দিয়ে গোগনে বিক্রি করে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সুত্র জানায়, শনিবার বেলা ৩টার দিকে লালমোহন মৎস্য অফিসের মেরিন ফিশারিজ কর্মকর্তা মোঃ তানবীর এর নেতৃত্বে উপজেলার কামারখাল এলাকার মেঘনা নদী থেকে দুইটি ধরা নৌকার জাল নোঙ্গর আটক করা হয়। পরে মৎস্য অফিসের মাঝি শাহিন তজুমদ্দিন স্লুইজঘাটে এনে রাতে গোপনে ভুক্তভোগী মালিক মাঝীদের কাছে নোঙ্গর ও জালবট ৪৩ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন।
ক্রয়কারী কাশেম ও ইউসুফ জানান, অফিসার তানবির ও মাঝী শাহিনের কাছ থেকে দুইটি নৌকার ২৪টি নোঙ্গর ২৪ হাজার টাকা এবং ১৯ হাজার টাকায় কাছি কিনে নেয়া হয়েছে।
মৎস্য অফিসের নৌকার মাঝি শাহিনের কাছে জানতে চাইলে বলেন, স্যারেরা যেভাবে নির্দেশ দেন, আমরা সেভাবে কাজ করি।
অভিযানে অংশগ্রহণকারী বাত্তিরখাল পুলিশ ফাঁড়ির এসআই কামাল জানান, অভিযান শেষ করে আমরা চলে আসি, জব্দকৃত মালামাল মৎস্য অফিসারের হেফাজতে থাকে।
অভিযানে নেতৃত্বদানকারী উপজেলা মেরিন ফিশারিজ কর্মকর্তা মোঃ তানবীর এর কাছে জানতে চাইলে বলেন, জব্দকৃত জাল বাসনভাঙ্গা চরে পোড়ানো হয়েছে,নোঙ্গর হেফাজতে আছে। জনসম্মুখে না পুড়িয়ে তজুমদ্দিনের চরে পোড়ানোর কারন ও মাঝী শাহিনের মাধ্যমে নোঙ্গর-বট বিক্রির বিষয়ে জানতে চাইলে ফোন কেটে দেন। বার বার ফোন দিলে আর রিসিভ করেননি।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ রুহুল কুদ্দুস এর কাছে মোবাইলে জানতে চাইলে অভিযানের তথ্য তার কাছে নেই বলে জানিয়ে অফিসে এসে তথ্য নিতে হবে বলে ফোন কেটে দেন।
ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোল্লা এমদাদউল্লাহর কাছে এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে, কোন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ প্রমানিত হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এ জাতীয় আরও খবর