দ্বীপকন্ঠ নিউজ ডেস্কঃ
ভোলার লালমোহন ও তজুমদ্দিনে কাঁচা টাকায় মাদকাসক্তরা একজোট হয়েছে। তারা নিজের স্বার্থে দল করে, দলের স্বার্থে দল করে না। এই সকল বর্ণচোরা, সুবিধাবাদীরা নিজেদের দলে ত্যাগী কর্মী দাবি করে। ছি…… যারা মাদক সেবন করে, তারা দলের ত্যাগী হলেও বর্তমানে তারা দলের, সমাজের, রাষ্ট্রের এমনকি পরিবারের বিশাল বোজা।দল ও দলের ক্রমী কেউই এদের কাছে নিরাপদ না। হ্যাঁ… ছবিতে থাকারা কোন না কোন ভাবে নিজেদের স্বার্থ রক্ষায় শুধু দল নয় নিজেদের মানুষিক স্বত্তাকে বেঁচে দিতেও এক পলক অপেক্ষা করবে না। এরা বিএনপি জামায়াতে সন্ত্রাসী জোটের মদদপুষ্ট আওয়ামী লীগের শত্রুর চেয়েও বেশি ক্ষতিকর। যাদের নিকট কোন কিছুই নিরাপদ নয় বলে সকলের অভিমত। চরভূতার দুরন্তর হোসেন হাওলাদার, ডিগবাজি ফিরোজ, টোকাই বাবুল, গরু চোরের সর্দার খ্যাত ইয়াবা মিজান, লম্পট নেশাখোর ফয়সাল কিংবা মাদক ব্যবসায়ী জিএস রিপন,কালা ফারুক ও পিন্নু সবই এক গোয়ালের গরু। পুরো চক্রটি আওয়ামী লীগের লেবাসধারী হয়ে মুলত বিএনপি জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করছেন। ব্যবসায়ী সাইনবোর্ড ব্যবহার করে ব্যাংক লুটেরা শেয়ারমার্কেট কেলেঙ্কারি আর হাওয়া ভবনের নীল নকশা বাস্তবায়নে মরিয়া আবু নোমানের অবৈধ অর্থে সক্রিয় পুরো চক্রটি দেশ ও জনগনের জন্য বিপদজনক।সুতরাং এ সকল তথাকথিত আওয়ামী লীগ নামধারীদের ষড়যন্ত্র থেকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। এদের প্রতি হতের মাধ্যমে সকল দেশ বিরোধী অপরাজনীতির মূল উদপাটনের মাধ্যমে পুনরায় জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতায় এনে দেশের চলমান উন্নয়ন অগ্রযাত্রার পথ সুষম করার এখনই সময়।