দ্বীপকন্ঠ নিউজ ডেস্কঃ
ঝালকাঠীর নলছিটি উপজেলার দক্ষিণ খাওখীর মেহেদীয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক মোঃ তারিকুল ইমলাম (ইন্ডেক্স নং ই৩৭৪৪৬০) ১৯৯৪ সনে আলিম পাশ করে ০১/০১/১৯৯৫ ইং তারিখে জুনিয়র শিক্ষক (আলিম) পদে যোগদান করেন। ১৯৯৯ সনে সহকারী মৌলভির ০১টি পদ শুন্য হলে তথ্য গোপন করে এম,পি,ও নীতিমালা বহির্ভুত সহকারী মৌলভী (ফাজিল) পদে ০১/০১/১৯৯৫ ইং তারিখে যোগদান দেখিয়ে অবৈধভাবে এম,পি,ও ভুক্ত হয়। ১৯৯৫ এম,পি,ও নীতিমালা অনুযায়ী উচ্চ পদে পদায়ন নিলে তাহার কাম্য শিক্ষাগত যোগ্যতা ও পুনঃ নিয়োগ যোগদান নিতে হবে কিন্তু তাহার কাম্য শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই। কেননা তাহার তিনটি সনদই তৃতীয় বিভাগ। সে কারনে পূনঃ নিয়োগ যোগদান না নিয়ে আলিম পদের নিয়োগ যোগদানকেই সহকারী মৌলভী (ফাজিল) দেখিয়ে এমপিও ভূক্ত হয়। যাহার কোনো ধরনের পূনঃনিয়োগ যোগদান ও রেজুলেশন নেই। সম্প্রতি সময় অত্র মাদ্রাসায় কর্মরত অন্য একজন সহকারী মৌলভীর চেয়ে নিজেকে সিনিয়র দাবি করলে ম্যানেজিং কমিটির একজন সদস্য বিষয়টি নিরসনের জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বরাবর দরখাস্ত করলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার একাডেমী সুপারভাইজারকে তদন্ত কর্মকর্তা নিযুক্ত করে প্রতিবেদন দিতে বল্লে একাডেমী সুপারভাইজার গত ২৫/০১/২০২৪ ইং তারিখে মোঃ তারিকুল ইসলামের সহকারী মৌলভী (ফাজিল) পদের নিয়োগ যোগদান অবৈধ এবং বিধি বহির্ভুত ভাবে তথ্য গোপন করে অবৈধভাবে এম,পি,ও ভুক্ত হয়েছে মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করে পরবর্তি ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ করেন। সচেতন মহল যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে অবৈধ শিক্ষকের বিরুদ্ধে সকল ধরনের ব্যবস্থা নেয়ার জোর দাবি জানান।